অনলাইন ডেস্ক:
মির্জা ফখরুল বলেন, হারুন মাস্টারকে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় প্রমাণ হয় যে পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা এখনো দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। আর এ কারণেই বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করা হচ্ছে। এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমন করতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। সন্ত্রাসীদের দমনে সরকারকে কঠোর পন্থা অবলম্বন করতে হবে। নইলে সন্ত্রাসীদের দাপটে দেশ আবারও অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যাতে ফায়দা লুটতে না পারে সেজন্য দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। তাহলেই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। মির্জা ফখরুল বলেন, হারুন মাস্টারের খুনিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি ভোলায় নারীকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণের ঘটনায় আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। দুষ্কৃতকারীদের দ্বারা সংঘটিত এ ধরনের বর্বরোচিত ও পশুর চেয়েও হিংস্রতায় গোটা দেশের মানুষ হতভম্ব। নারীর ওপর ধারাবাহিক এ ধরনের পাশবিক নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় দেশের নারী সমাজ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাই দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের কোনো বিকল্প নেই।