কাজী শিশির , দূর্গাপুর ( নেত্রকোনা )
গত ১৬ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে ময়মনসিংহের একটি পত্রিকায় খবরে প্রকাশিত নেত্রকোনা দূর্গাপুর উপজেলায় গন্ডাবেড় গ্রামে ভয়াবহতা ও অশনি সংকেত -যেখানে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ওআইনের শাসন কার্যত অচল আর শাস চালাচ্ছে একটি সিন্ডিকেট চক্র ও কুচক্রী মহল এ রূপ একটি খবরে গন্ডাবেড় নগুয়া , বাউরতলা , জয়নগর,বিলাতলা,জয়নগর, বিলাশপুর ,এলাকার জেলে সম্প্রদায় ,৬ নং কাকৈরগড়ার ইউনিয়নবাসীসহ দুই শতাধিক
সুধীজন গন্ডাবের গ্রামে সিন্ডিকেটের প্রভাব খাটানো নিয়ে মিথ্যা,গুজব অপপ্রচার করায় কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন । ৬ নং ওয়ার্ডর সাবেক মেম্বার আব্দুর রহমান,গন্ডাবের গ্রামের মানিক মিয়া, সিদ্দিকুর রহমান, নজরুল, মোবারক,বাবুল মিয়া ,নগুয়ার ইলিয়াস মিয়া,শাওন শওকত ,বাউরতলা গ্রামের সাকিব , ফজলু ,হাদিস মিয়া সহ এলাকার ৮/১০টি গ্রামের লোকজন কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানান । তারা আরো বলেন, আমাদের গন্ডাবের গ্রামে -এমনকি কাকৈরগড়া ইউনিয়নে কোন সিন্ডিকেটের প্রভাব নাই , অবিচার নাই ,চাঁদাবাজি নাই , কোনো প্রকার রাজনৈতিক ঢাপ নাই , কার্ডধারী জেলেসহ আশেপাশে এলাকার সকল শ্রেণীর মানুষই অবাধে নদী বা ডোবা জলাশয় থেকে মাছ আহরণ করে যাচ্ছে । লিটন খানের নামে চরম মিথ্যাচার ,গুজব ও অপপ্রচার চালানোয় এলাকায় জনৈক হলুদ সংবাদ কর্মী আলী সোবান ও তার ছেলে মামুন কে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় এলাকাবাসী । অন্যান্য সময়ের চেয়ে এখন প্রাণ খুলে কাজ করতে পারছি । আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক।আইন চলছে আইনের স্বাভাবিক গতিতে। এলাকাবাসী আরো বলেন , দীর্ঘদিন কুচক্রী মহল অবৈধভাবে জোর করে দখল করে মাছের ধরত এবং ব্যাবসা করে আসছিল লিটন খান তাদের হাত থেকে জেলেসহ সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় তার নামে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে আমারা এলাকাবাসী হলুদ সংবাদ কর্মী আলী সোবান ও তার ছেলে মামুন কে বয়কট করছি ।ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিনিধিগণ , সচিব,ইউপি প্রশাসক ও উপজেলা প্রশাসন কাকৈরগড়া ইউনিয়ন তথা দূর্গাপুর উপজেলা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে ।গন্ডাবের ও কাকৈরগড়া ইউনিয়নবাসী সহ আশেপাশের এলাকা জেলে ও লোকজন অবাধে মাছ মারতে পারছে বলে ইউনিয়নের গণপ্রতিনিধিগণ , সচিব ও প্রশাসক দূর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের প্রতি অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ।