• ঢাকা, বাংলাদেশ বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ০১:০৫ অপরাহ্ন
  • [কনভাটার]
সর্বশেষ খবর
বিশ্বম্ভরপুরের ফতেপুর ইউনিয়নে বিএনপির বিতর্কিত কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ইতালির লাম্পেদুসা উপকূলে নৌকাডুবিতে অন্তত ২০ শরণার্থী ও অভিবাসীর মৃত্যু শিক্ষাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকারের মরদেহে সর্বস্তরের শ্রদ্ধা সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে নেত্রকোনা জেলা জাতীয়তাবাদী সাংবাদিক ফোরামের আয়োজনে মানববন্ধন কবিতা-মানুষ এক মহাকাব্য আটপাড়ায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস- .২০২৫ পালিত মদনে গার্ডার ব্রীজ নির্মাণে অনিয়ম:ধসে গেল এ্যাপ্রোচ মদনে স্বামী স্ত্রীকে মারধর রক্তাক্ত জখম করায় থানায় মামলা পৌর উত্তর কাটলী জলাবদ্ধতা নিরসনে ড্রেন নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বিশেষ খবর
কলমাকান্দা ব্যবসায়ী মালিক সমিতির নতুন আহবায়ক কমিটি গঠন ফিল্মি স্টাইলে শিক্ষককে তুলে নিয়ে মাথা ফাটাল ছাত্রদল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন  অনুপ্রবেশকারী ও সুবিধাভোগীদের বিএনপিতে স্থান হবে না আনিসুজ্জামান বাবু নেত্রকোনায় জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার দাবিতে মানব-বন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আ.লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা, যা বললেন সিইসি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে : সিইসি সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কাজ করছে ইসি: সিইসি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ বছর পর সম্মেলন ঘিরে বিএনপির ব্যাপক প্রস্তুতি ষড়যন্ত্র রুখে ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচন আদায় করতে হবে: রুমিন ফারহানা
শহিদুল ইসলাম চিফ প্রতিবেদক নওগাঁ জেলা / ২০২ জন দেখেছেন
আপডেটঃ বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

করোনা মহামারির মধ্যেও ১২ লাখ বাংলাদেশীকে ভিসা দিয়েছে ভারত

 

করোনা মহামারির মধ্যেও ১২ লাখ বাংলাদেশীকে ভিসা দিয়েছে ভারত। এ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের ১২ লাখ নাগরিদেরকে উন্নত চিকিৎসা এবং ট্যুরিস্ট ভিসা দেয়। ভারতে উন্নত চিকিৎসা সেবা নেয়ায় ও ট্যুরিস্ট ভিসাতে ভারত ভ্রমণ করছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশী ।
ভারতীয় হাইকমিশনের অফিস তথ্য মতে, ২০২২ইং সালের মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত ৮ মাসে ভারতের ভিসা নিয়েছেন ১০ লাখ বাংলাদেশি।
করোনা মহামারির বিরতির পর, ভারতের সীমান্ত খুলে দিলে ২০২২ইং সালের মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত মাত্র ৮ মাসে ভারতের ভিসা নিয়েছেন ১০ লাখ বাংলাদেশি। যার মধ্যে ২ লাখ ৭৩ হাজার রয়েছে মেডিকেল ভিসা।
এছাড়া ট্যুরিস্ট, ব্যবসায়ী এবং অন্যান্য ভিসা’র আবেদন বেড়েছে। মাত্র ৮ মাসে বাংলাদেশ থেকে ভারত ভ্রমণের ভিসা নেয়ার এই পরিসংখ্যান অন্য যেকোন দেশের তুলনায় অনেক বেশি বলে জানায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনের একটি সুত্র।
তাদের তথ্য মতে, করোনার আগে ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৬ লাখের বেশি বাংলাদেশি ভারতের ভিসা নেন। ২০২১ সালে করোনাকালীন প্রতিকূল সময়ের মাঝেও অন্যান্য দেশের প্রতি ভারত সরকার কঠোর থাকলেও বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্যে লকডাউন সত্বেও প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজার ভিসা ইস্যু করে ভারত, যার মধ্যে ১ লাখ ৯৬ হাজার ছিল মেডিকেল ভিসা।
করোনার প্রকোপ কমার পর প্রাথমিকভাবে বেনাপোল ও আখাউড়া স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন দিয়ে টুরিস্ট ভিসাধারীদের প্রবেশের অনুমতি দেয় ভারত সরকার যদিও তখন করোনা নেগেটিভ সনদ বাধ্যতামূলক করেছিল তারা।
পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বর্তমানে বাংলাবান্ধা ফুলবাড়ি স্থলবন্দরের মতো ২/১টি বর্ডার ছাড়া বাংলাদেশিরা সর্বোচ্চ যে বন্দরগুলো ভারত প্রবেশের জন্যে ব্যবহার করে তা সচল রেখেছে ভারত সরকার যেখান দিয়ে প্রতিদিন শত শত বাংলাদেশি ভারতে যাচ্ছেন।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র ঢাকার ডেপুটি চিফ অপারেটিং অফিসার কিংশুক মিত্র জানান, একমাত্র বাংলাদেশেই ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তির সবচেয়ে বৃহত্তম অপারেটিং নেটওয়ার্ক রয়েছে এবং ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কের যে ভিসা এ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) রয়েছে তা সারাবিশ্বে ভারতের যত ভিসা সেন্টার আছে তাদের তুলনায় সবচেয়ে বড় ও আধুনিক।
ঢাকা ছাড়াও সারাদেশে আরো ১৪ টি জেলায় রয়েছে তাদের সেন্টার সেগুলো হলো, রাজশাহী, বগুড়া, সিলেট, খুলনা, যশোর, চট্টগ্রাম, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ, বরিশাল, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, নোয়াখালী, কুমিল্লা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া যাদের সবগুলো মিলে বিশ্বের বৃহত্তম ভিসা অপারেশন নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। তিনি জানান, ২০২২ সালের শেষ দিকে ঢাকায় তাদের সেন্টার সহ সকল আইভ্যাকে ভারতীয় ভিসার চাহিদা ছিল সবচেয়ে বেশি। অতিরিক্ত চাপে অধিকাংশ সময়ে তাদের জন্যে সময়মতো ভিসা দিতেও হিমশিম খেতে হয়েছে তারপরেও তারা বাংলাদেশিদের তাদের দেশে ভ্রমনে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন।
জানা যায়, ভিসা ব্যবস্থাকে সর্বজনীন করতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সংশোধিত ভ্রমণ চুক্তি ২০০১ সালের মে মাস থেকে চালু রয়েছে। এটি সর্বশেষ ২০১৮ সালের জুলাই মাসে সংশোধন করা হয় এবং দুই দেশই তাতে স্বাক্ষর করে। বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিনামূল্যে ভিসা প্রদান করে ভারত। শুধুমাত্র ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার সুবিধার্থে ভারতীয় ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (আইভ্যাক) প্রতিটি আবেদনের জন্য (প্রসেসিং ফি) বাবদ নামমাত্র (প্রায় ৮শ’) টাকা দিতে হয়।
কোভিড পরবর্তী গত বছর ও চলতি বছর বাংলাদেশিদের ভারতের ভিসা প্রাপ্তির পরিসংখ্যান অন্যান্য যে কোন সময়কে ছাড়িয়ে যাবে মর্মে জানান ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিষয়ের আরও খবর
August 2025
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  

Categories