• ঢাকা, বাংলাদেশ বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:২২ পূর্বাহ্ন
  • [কনভাটার]
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন এর হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কেন্দুয়ায় ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরানে ২১ হাজার ‘সন্দেহভাজন’ আটক মালিতে অভ্যুত্থান পরিকল্পনার অভিযোগে ডজনখানেক সেনা আটক ২৪ ঘণ্টায় গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮৯ ফিলিস্তিনি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি সীমান্তে ২ মণ ২ কেজি গাঁজা জব্দ নোয়াখালীতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের অতিরিক্ত ডিআইজি কলাপাড়ায় দুই কেজি গাঁজাসহ বিক্রেতা আটক। উলিপুরে অবৈধ কারেন্ট জাল ব্যবসায়ীকে জরিমানা গোপন অভিযানে ইউপিডিএফ মূল দলের কালেক্টর অস্ত্র ও কার্তুজসহ আটক।
বিশেষ খবর
কলমাকান্দা ব্যবসায়ী মালিক সমিতির নতুন আহবায়ক কমিটি গঠন ফিল্মি স্টাইলে শিক্ষককে তুলে নিয়ে মাথা ফাটাল ছাত্রদল” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন  অনুপ্রবেশকারী ও সুবিধাভোগীদের বিএনপিতে স্থান হবে না আনিসুজ্জামান বাবু নেত্রকোনায় জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) সেবা নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার দাবিতে মানব-বন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আ.লীগের নিবন্ধন থাকবে কিনা, যা বললেন সিইসি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করতে হবে : সিইসি সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কাজ করছে ইসি: সিইসি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১০ বছর পর সম্মেলন ঘিরে বিএনপির ব্যাপক প্রস্তুতি ষড়যন্ত্র রুখে ঐক্যবদ্ধ থেকে নির্বাচন আদায় করতে হবে: রুমিন ফারহানা
সৈয়দ সময় , নেত্রকোনা : / ২৬ জন দেখেছেন
আপডেটঃ বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫

এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহি কাচারি ঘর

বিলুপ্তির পথে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহি কাচারি ঘর

সৈয়দ সময় , নেত্রকোনা :

আমাদের পূর্ব পুরুষদের এক সময়ের কাচারি ঘর গ্রাম-বাংলার আভিজাত্যের প্রতীক ছিল ।যারা ধনী ও সম্পদশালী ছিল তাদের প্রত্যেকের বাড়িতে কাচারিঘর থাকতো।মেহমানখানা ও মক্তব মোসাফির খানা হিসেবে ব্যবহার হতো, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহি কাচারি ঘর।কালের আবর্তে এখন বিলুপ্তির পথে কাচারি ঘর। এখন গ্রাম-গঞ্জের হাতেগোনা দু’একটা বাড়িতে কাচারি ঘরের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়। নেত্রকোনায় পূর্বধলা রাজপাড়া হাজী বাড়িতে এখনো একটি কাচারি ঘর দেখতে পাই তবে, তা জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে আছে।এই হাজী বাড়ির একজন বংশধর আলমগীর বাশার সুমন বলেন, আমরা দেখেছি এই কাচারি ঘরে বিভিন্ন সময় বৈঠক বসতো, মাঝেমধ্যে এখানে নামাজও আদায় করা হতো। ২৭ রমজানে আমরা ইফতারি ও সেহেরীসহ এই ঘরে এলাকাবাসী মিলে আমরা খেয়েছি,বসেছ,আড্ডা দয়েছি। এই কাচারি ঘরটি আমাদের বাসা থেকে একটু দূরে ছিল কিন্তু এখন বংশবৃদ্ধির ফলে বাসা বাড়ি বৃদ্ধি হয়েছে,সকলের ঘরেই ড্রয়িং ডাইনিং এর ব্যবস্থা আছে যার ফলেই কাচারি ঘরের প্রতি কারো এখন আগ্রহ নেই। একসময় গ্রামীণ জনপদের অধিকাংশ গৃহস্থের বাড়িতেই ছিল কাচারি ঘর। আটপাড়া উপজেলাতেও বিভিন্ন গ্রামে কাচারি ঘরের দেখা মিলত ।কাচারি ঘর ছিলো গ্রাম বাংলার ইতিহাস ঐতিহ্য,কৃষ্টি ও সংস্কৃতির একটি অংশ। কালের বিবর্তনে আজ কাচারি ঘর বাঙালির সংস্কৃতি থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। গেস্টরুম কিংবা ড্রয়িং রুমের আদি ভার্সন কাচারি ঘর। এখন আর গ্রামীণ জনপদে কাচারি ঘর দেখা যায় না। এ ঘরেই রাতযাপন করতেন বেড়াতে আসা অতিথি অথবা পথচারী বা মুসাফিরগন। অনেক সময় জায়গীর বা লজিং মাস্টারও এ ঘরে থাকতেন। যে কারণে সেসময় রাতের বেলা বাড়িতে চুরি-ডাকাতিও কম হতো।কাচারিতে বাড়ির স্কুল-কলেজগামী ছেলেরা পড়াশোনা করতো। দিনের বেলা কাজের শ্রমিকরা ক্লান্তি দূর করতে বিশ্রাম নিতো এই কাচারি ঘরে। কাচারি ঘরের অবস্থান ছিল, মূল বাড়ি থেকে একটু দূরে আলাদা খোলামেলা  জায়গায়


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিষয়ের আরও খবর
August 2025
S S M T W T F
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  

Categories