মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে স্বারক লিপি প্রদান করা হয়েছে, স্বারক নাম্বার ৮৪৩/২৫/০৮/২০২২ তাং। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে মামলা নং- ২৮৩৪০/২৮/০৮ /২০২২ অত্র কমিশনে আমাদের শুধু মাত্র দুইটা এস এ খতিয়ান ২০১/৩৪৩ নং ও মৌজা ম্যাপ সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদান করা হয়েছে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ডিউটি অফিসার নিপা আক্তার বলেছেন কাগজপত্র যাচাই করে আমাদের কমিশনের তদন্ত টিম পাঠানো হবে আমাদের অভিযোগ এই যে ১, মসজিদে পরিত্যক্ত জমি জবর দখল ও জালিয়াতি করে রেকর্ড করে নিয়েছে যালিম ভূমি দস্যুরা ২, আমাদের প্রয় শতাধিক মানুষর চলাচলের রাস্তার জমি জবর দখল করে দস্যুরা আমাদের চালাফেরা করতে হয় মানুষের ধানের খেত ও বাগান থেকে নামাজে ঠিক মতো যেতে পারিনা সেখানে ইচ্ছাকৃত ভাবে বরই গাছের কাটা ও মল মূত্র গোবর ফেলে রাখে আমাদের ছেলে মেয়েরা স্কুল যেতে পারেনা। আমরা যুগ যুগ ধরে যাহেলী যুগের মতো যালিমদের হাতে নির্যাতিত নিপীড়িত অধিকার থেকে বঞ্চিত ৩, আমাদের বাপ দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছে দস্যুরা যাহা খতিয়ান ২০১-দাগ নং ৬০ ৬১ ৬২
৪, মানসিক পতিবন্ধী মোসাঃ আজিমোন নেছা আমার মা তার পৈত্রিক ও কবলা মূল্য কেন জমি জালিয়াতি করে রেকর্ড ও জবর দখল করেছে কুলাঙ্গার সন্ত্রাসী বাহিনী যাহা ভিবিন্ন দৈনিক পত্রিকায় রিপোর্ট করা হয়েছে এলাকার জনপ্রতিনিধি দের কাছে মৌখিক বা লিখিত অভিযোগ দিয়ে কোন প্রতিকার পাইনি। বিভিন্ন সময় আমাদের বাড়ি ঘরে হামলা এবং শিশু ও নারী নির্যাতন করে,মিথ্যা মামলায় ফাসাতে একাধিক পথ অবলম্বন করে সফল হয়নি। আমাদের জীবনের কোন নিরাপত্তা নাই খুন যখন করবে বলে আমাদের হুমকি দিয়ে থাকে।,, মানুষ হিসেবে প্রত্যেকেরই কিছু অধিকার আছে। এগুলো লালন করার এবং প্রয়োগ করার সার্বিক অনুমোদন আছে। এক কথায় মানবাধিকার হল সব ধরনের ভয় ও অভাব থেকে মুক্তি। এ অধিকার গুলো কউ কখনো কারো কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারে না। এ সমস্ত অধিকার সমাজে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আবদান রাখে। এই অধিকারগুলো জন্মসুত্রে প্রাপ্ত। অর্থাৎ এই অধিকারগুলো কোন মানুষকে অর্পন করার ক্ষমতা বা সামর্থ্য কোন মানুষের নেই। এ ক্ষমতা কোন রাষ্ট্রেরও নেই। সুতরাং অধিকার অর্পনের কোন ক্ষমতা যদি কোন ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের না থাকে তাহলে অধিকার হরণ বা খর্ব করার ক্ষমতাও কোন ব্যক্তি বা রাষ্ট্রের থাকতে পারে না। তবে এই অধিকারগুলোর সংজ্ঞা কী? সধারণ ভাষায় বললে, যা কিছু মনব মর্যাদাকে সরক্ষিত করে, বিকাশিত করে ও পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসাবে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে,তাই হচ্ছে মানবাধিকার। মনবসত্তর মর্যাদা_ ই হচ্ছে মানবাধিকারের মূল কথা।-১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক ঘোসিত মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাপত্রে ৩০ টি অধিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৪৮ সালে ১০ ডিসেম্বর তারিখে গৃহীত হবার পর থেকে অদ্যাবধি
এই দলিলটি বিশ্বব্যাপি সমাদৃত স্বকৃত ও অনুসৃত হয়ে আসছে।সার্বজনীনতা এই দলিলটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য।