গাইবান্ধায় প্রাইমারি বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ও মোবাইল মাধ্যমে অবৈধ উপায়ে পরীক্ষা দেওয়ার অভিযোগে আটক ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছ রোজ শুক্রবার ৯ ডিসেম্বর বিকাল সংবাদ সম্মেলন করে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাত ১৩ রংপুর বিভাগের অধিনায়ক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম ।
তিনি জানান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে প্রাইমারি বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক, নিয়োগ পরীক্ষয় অসাধুপায় অবলম্বন করে পরীক্ষা দিচ্ছে কিছু পরীক্ষার্থী , সংবাদ পেয়ে পড়ে অভিযান চালিয়ে৷ গাইবান্ধা জেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে থেকে ৩২ জন পরীক্ষার্থী ও মূল হোতা ৫ জন সহ মোট ৩৭ জন কে আটক করা হয়। পড়ে তাদের কাছ থেকে ২২ টি মাস্টার কার্ড সহ ১৯ টি ব্লুটুত, ১৬ টি মোবাইল, স্ট্যাম ব্যাংক চেক অরজিনাল সার্টিফিকেট উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান পরীক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এবং মোবাইলের মাধ্যমে সুকৌশলে পরীক্ষা দিয়ে আসছিল এই চক্রের মূল হোতা মারুফ মুন্না সোহেল নজরুল ও সোহাগ বিভিন্ন প্রভোলন দেখিয়ে পরীক্ষার্থী কে ১৪ /১৮ লক্ষ টাকায় চাকরি দেওয়ার অংশগ্রহণ করায় এর মধ্যে এই চক্রের সোহেল নামের এক সদস্য ডিভাইস সংগ্রহ ও বিতরণ করেন নজরুল পরীক্ষার্থী সংগ্রহ করতেন মারুফ ও মুন্না বাহির থেকে প্রশ্নপত্র সমাধান করে পরীক্ষার্থী দের কাছে সরবরাহ করতেন । আরাফাত ইসলাম আরও বলেন প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পরীক্ষার্থীরা জালিয়াতি চক্রের সাথে সম্পৃক্ততা স্বীকার করেছেউক্ত ঘটনার সাথে জড়িত জালিয়াতি চক্রের অনন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলবে পাশাপাশি আটকৃত দের মামলা দায়ের করে গাইবান্ধা সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।